ক্রীড়া প্রতিবেদক: এশিয়া জয় বাংলাদেশী যুবাদের: আলোর মশাল জ¦লছে সামনে। সে মশাল বিশ্বকাপের। সেও আবার মাঝে এক বছর পর। জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়াতে। ২০২৬ সালের শুরুতে। আলোর মশাল সামনে জালালো কে এবং কে উঁচিয়ে ধরেছে সেই আলোর মশাল? কেন? ২০২৬-এ বিশ্বকাপ আয়োজকরা। তাঁদের পক্ষে আলোর মশাল উঁচিয়ে ধরেছেন জিম্বাবুয়ে ও নামিবিয়ার ক্রিকেটপ্রেমি সংগঠকরা। জ¦লন্ত মশালের আলোর শিখা যেন হাতছানি দিয়ে ডাকছে-‘এশিয়া জয়ী বাংলাদেশী যুবাদের’।
তবে হ্যাঁ, বাংলাদেশী যুবারা এশিয়া জয় করেছে, এশিয়া কাপ ক্রিকেট প্রতিযোগীতায়। সাধারণের সোজাসাপ্টা কথায় ক্রিকেট খেলায়। খেলা বলুন আর প্রতিযোগীতা বলুন-এর সমাপ্তি জয়-পরাজয়ের মধ্য দিয়ে। অর্থাৎ খেলায় জয় যেমন আছে তেমনি পরাজয়ও। কিন্তু গণপ্রহরী যেহেতু উৎপাদনে জড়িত অর্থাৎ উৎপাদক জনগণের মুখপত্র। সেহেতু উৎপাদক জনগণ পক্ষে গণপ্রহরীর আশাবাদ-২০২৬ এর বিশ্বকাপ অনুর্ধ-১৯ দলগুলোর সাথে প্রতিযোগিতা করে বাংলাদেশ-১৯ দল জয়ী হবে। শুধু মাঝের এই সময়ে জয়ের লক্ষ্য নিয়ে নিয়মিত প্রাকটিস করতে হবে এবং প্রতিযোগীতায় অংশ নিতে হবে। এই ধারা অব্যাহত থাকলে জয় নিশ্চিত হবে।
এশিয়া জয় বাংলাদেশী যুবাদের: আলোর মশাল জ্বলছে সামনে’-শিরোনামে রোল অব অনার বর্ণনার প্রতিবেদন বলছে-১৯৮৯ সালে শ্রীলঙ্কাকে রানার্স আপ করে এশিয়া কাপ জয় করে ভারত। অত:পর যথাক্রম ২০০৩, ২০১৪, ২০১৬, ২০১৮, ২০১৯, ২০২১, ভারত। এশিয়া কাপ জয় করে আফগানিস্তান একবার, পাকিস্তান -১ যৌথ) এবং বাংলাদেশ ২০২৩ ও ২০২৪ পর পর দু’ বার এশিয়া কাপ জয় করে
তন্মধ্যে ব্যাটিং ও বোলিংএ বাংলাদেশের সেরা ৫-এ রয়েছে-যথাক্রমে ব্যাটিং-এ ইনিংস, রান ও সেরা-এবং বোলিং-এ ইনিংস, উইকেট ও সেরায় থাকা কৃতি খেলোয়াড়রা হচ্ছে-ব্যাটিং: অীধনায়ক-আজিজুল হাকিম, ইনিংস-৫, রান – ২৪০, সেরা-১০৩। কালাম সিদ্দিকী-যথাক্রমে-৫, ১৬২, ৯৫। জাওয়াদ আবরার-৫, ১২০, ৫৯। ফরিদ হাসান-৪,৮৬,৩৯ ও শিহাব জেমস-৫, ৮২, ৪০। বোলিং:-ইকবাল হোসেন-ইনিংস-৫, উকেট-১৩, সেরা ৪/২৪ মারুফ মৃধা-৩, ৫, ২/২৩ ও আজিজুল হাকিম-৫, ৪, ৩/৮।
ভারতকে হারিয়ে বাংলাদেশ অনুর্ধ-১৯ দলের এশিয়া কাপ জয়ী অধিনায়ক আজিজুল হাকিম ক্রিকেট দর্শকসহ দেশবাসীর কাছে বিশ্বকাপ জয়ের জন্য দোয়া প্রার্থনা করেছেন। এশিয়া কাপ জয়ের জন্য অধিনায়ক নিজে ও তার নেতৃত্বাধীন দল এবং ক্রিকেট বোর্ড খুশি হয়েছেন এবং বিশ্বকাপ জয়ের লক্ষ্য নির্ধারন করেছেন বলে জানিয়েছেন আজিজুল হাকিম।
এদিকে, এশিয়া জয়ী বাংলাদেশী যুবাদের : আলোর মশাল জ¦লছে সামনে। হ্যাঁ, গণপ্রহরী এমন আশা প্রকাশ করতেই, গণমাধ্যমগুলোতে ব্যাপক প্রচার-প্রকাশ সত্বেও এই প্রতিবেদন গণপ্রহরী ওয়েবসাইটে ও ছাপা কপিতে প্রকাশ করছে। চব্বিশের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যূত্থানের মধ্য দিয়ে পরিবতির্ত পরিস্থিতিতে পূণর্গঠিত বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড, বিশ্বকাপ জয়ের আশা সঞ্চারকারী ‘এশিয়া কাপ জয়ী বাংলাদেশ অনুধ-১৯’ দলের তরুণ যুবক্রিকেটারদের হৃদয়ে লালিত বিশ্বকাপ জয়ের অভিযান সফল করতে, যে যে পদক্ষেপ নেয়া দরকার তা নিয়েছেন ও নিবেন।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশ ক্রিকেট-বোর্ড ২০২০ সালে যুব বিশ্বকাপ জেতানোর কারিগর দুইজন যোগ্য-দক্ষ, অভিজ্ঞ ও পারদর্শী কোচ নাভেদ নাওয়াজ এবং ট্রেনার রিচার্ড স্টোনিয়েরকে দলে ফিরিয়ে এনেছেন।্ সাবেক অভিজ্ঞ ক্রিকেটার ফয়সাল হোসেন ডিকেন্স ও তালহা জুবায়ের সহ অন্যান্য সাবেক ক্রিকেটাররাও দলের সাথে কাজ করছেন। সূত্র জানিয়েছে, স্বপ্নের বিশ্বকাপ জয়ের জন্য নিজেদের দক্ষতা অভিজ্ঞতা বৃদ্ধি ও নিজেদের তৈরী করতে দেশে এবং দেশের বাইরে বেশ কিছু সিরিজ খেলবে ‘ভারতকে হারিয়ে, এশিয়া কাপ জয়ী’ বাংলাদেশ দলের তরুণরা।
