মে দিবসে গণপ্রহরী চুয়াল্লিশে ও আমাদের কথা। ১৮৮৬ সালের ১লা মে আমেরিকার যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরের হে মার্কেটের শ্রমিক জনতা তাঁদের ন্যায়সঙ্গত অধিকার আদায়ের আন্দোলনে নিজেদের বুকের তাজা রক্ত দিয়ে দিবসটি শ্রমিক শ্রেনীর জন্য করেছেন মহান। মহান মে দিবস। ১৮৮৯ সালের কমিউনিস্ট দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের এক সভায় দিবসটিকে আন্তর্জাতিক শ্রমিক সংহতি দিবস ঘোষণা হয়। তখন থেকেই বিশ্বজুড়ে মহান মে দিবস পালিত হয়ে আসছে। শ্রমিকদের মধ্যে যাঁদের রক্তে ‘মহান মে দিবস’ তাঁদের আত্মর প্রতি থাকছে গণপ্রহরীর শ্রদ্ধা ও সম্মান। বিশ্বের সভ্যতা বিকাশের কারিগর শ্রমিক শ্রেনীর ( শ্রমিক-কৃষক-কর্মচারী-দিনমজুর ও শোষিত-বঞ্চিত মানুষ ) এই মহান দিন স্মরণে ১৯৮১ সালের ১লা মে বাংলাদেশের অবহেলিত উত্তর জনপদের গাইবান্ধায় আত্মপ্রকাশ করে এখন আত্মপ্রকাশ করে এখন ঢাকা থেকে মুদ্রিত হয়ে প্রকাশ হয়ে আসছে। সে মতে, ২০২৫ সালের ১লা মে ( পহেলা মে ) উৎপাদক জনগণের নির্ভিক মুখপাত্র হিসেবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ভিত্তি ধরে এবং শ্রমিক শ্রেনীর আদর্শে মুক্তিযুদ্ধের চুড়ান্ত লক্ষ্যের শোষণমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠায় মানবাধিকারসহ মানুষের অন্নবস্ত্র-বাসস্থান-চিকিৎসা ও শিক্ষার মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করতে, সাম্য ও ন্যায় বিচারের সমাজ ব্যবস্থার জন্য জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় জনসচেতনতা বৃদ্ধি এবং সরকারের সাথে জনগণের সম্পর্কোন্নয়নের পথে ৪৩ বছরে পরীক্ষিত “গণপ্রহরী” ৪৪ বছরে পদার্পণ আজ ১লা মে পদার্পণ করলো। গণপ্রহরী যাঁদের সার্বিক সহযোগীতায় নানা প্রতিকূলতা মোকাবিলা করে তেতাল্লিশ বছর পেরিয়ে চুয়াল্লিশ বছরে যাত্রা, তাঁদের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
গণপ্রহরীর নতুন বছরে যাত্রা লগ্নে গণপ্রহরীর দেশ বিদেশের সকল সম্মানিত পাঠক-গ্রাহক-এজেন্ট-বিজ্ঞাপণদাতা এবং কলমযোদ্ধা-সাংবাদিক-লেখকসহ পৃষ্ঠপোষক-শুভানুধ্যায়ীদের জানাই শুভেচ্ছা। সেই সাথে গণপ্রহরীর এগিয়ে চলার পথে আপনাদের যার যার অবস্থান থেকে সম্ভাব্য ভূমিকা অব্যাহত রাখবেন বলে আমরা দৃঢ় আশাবাদী। – সম্পাদক
আরও পড়ুন-
জনসমর্থনে এগিয়ে থাকা সত্বেও বিএনপির ভয় কেন (?)
বাংলাদেশ থেকেই আওয়াজ তুলতে হবে
শুরুতে গুলিবিদ্ধ ফয়েজ আহমেদের মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে কথা
ঐতিহাসিক মুক্তাঞ্চল নিয়ে গঠিত সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার স্মরণে—
