গণপ্রহরী ডেস্ক : ভারতে বিশ বছর থেকে আশ্রিত বাংলাদেশের নারীবাদী লেখিকা তসলিমা নাসরিন বয়স ও স্বাস্থ্য জনিত কারণে উদ্বেগ প্রকাশ করে প্রশ্নাকারে বলেছেন, তিনি এখন কোথায় যাবেন (?) তসলিমা নাসরিন আক্ষেপ করে বলেছন, ‘নিজের দেশ থেকে তাড়িয়ে দিলে মাতৃভূমি বাংলাদেশের প্রতি ভালোবাসা থেকেই বাংলা ভাষাভাষি মানুষের প্রাধান্যের কলকাতায় ছিলাম।
জাতীয় সংবাদমাধ্যম আনন্দবাজার সূত্রে জানা গেছে, গত ২২ জুলাই ভারতে থাকার অনুমতি শেষ হয়েছে। কলকাতা থাকা হয়নি বলে তিনি দিল্লীতে। ইতিপূর্বেও অনেকবার থাকার মেয়াদ বাড়ালেও এবার তাঁর অজানা কারণে বাড়ানো হচ্ছে না মেয়াদ। তসলিমা নাসরিন উদ্বিগ্ন হয়ে ভারতের স্বারাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ই-মেইল ও ফোনে যোগাযোগ করেও সাড়া পাননি। ভারত থেকে কাজের জন্য অন্য দেশে গেলে কাগজপত্রের অভাবে ভারতে ঢুকতে পারেন না। জন্মগতভাবেই রক্তার্জিত বাংলাদেশের মানুষ তসলিমা নাসরিন। এই দেশের এই মাটিতে শেষ জীবন কাটানোর অধিকার কি তিনি রাষ্ট্রীয়ভাবে পেতে পারেন না? মানুষ মানুষের জন্য। এই সত্যালোকে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষনার্থেই।
অসাম্প্রদায়িকতার বা ধর্মনিরপেক্ষতার সাইনবোর্ড উচিয়ে ধরা মুক্তচিন্তার বিশ্বাসীরা লেখিকা তসলিমা নাসরিনের বিষয়ে কিছু বলবেন কি ! এমনটা অবশ্য কমবেশি আলোচনায়তো, তাই-
